Bengali movie Ba Bengali cinema কে না দেখতে ভালবাসে। Bangla cinema এখনো বাঙালির প্রাণ। Bangla film বললে এখনো বাঙালি লাফিয়ে ওঠে। আমাদের আজকের গল্প Bangla cinema নিয়ে নয়, পুরো হট গল্প নিয়ে, আর যার নায়িকা Nusrat
Bangla cinema Ba Bengali movie নিয়ে শরীর মন জাগিয়ে দেওয়া হট গল্প
বুঝতে পারছি Bangla cinema Ba Bengali movie কথা টা শুনে আপনি ধরেই নিয়েছেন সিনেমার গল্প বলব।
মোটেও না সিনেমার গল্প বলে আমি অন্তত আপনার সময় নষ্ট করতে চাইছি না। আমার গল্পটা Bangla cinema নিয়ে। মানে সিনেমা দেখতে গিয়ে Nusrat নামের মেয়েটা কেমন করে নিজেকে উজাড় করে দিল সিনেমা হলের ভেতরেই সেই গল্প বলব। হ্যাঁ পুরো হট গল্প, আর bangla film টাও ছিল বেশ হট। চলুন অনেক গল্প হল এবার আমাদের Bangla movie শুরু করা যাক।
Bengali Movie Hot Nusrat:-গল্পটা শুরু হয়েছিল চার মাস আগে। কলেজ যাওয়ার পথে শামিম রোজ সাইকেল পিছু নিত নুসরাতের। প্রথম প্রথম ভয় পেয়ে গিয়েছিল নুসরাত। কিন্তু পরে বুঝতে পারল ভয়ের কিছুই নেই।
ছেলেটার কোনও খারাপ ধান্দা নেই, বেচারা প্রেমের পাখি। প্রথম দিকটায় নুসরাতের মোটেও ভাল লাগত না শামিমের এভাবে পিছু পিচু আসাটা। পরে অভ্যাস হয়ে গেল। একদিন প্রোপজ করেই বসল শামিম কিন্তু “না” শুনতে হল নুসরাতের কাছে।
নুসরাত ভেবেছিল আরও বেশি জ্বালাতন করবে হয়ত শামিম কিন্তু হল তার ঠিক উল্টো। নুসরাতকে অবাক করেই পিছনে আসা বন্ধ করেদিল শামিম। এখান থেকেই শুরু হল নুসরাতের ভালবাসা। টানা দশ দিন নুসরাত পিছু ফিরে তাকিয়ে তাকিয়েই কলেজ গেল। বুকটা কেমন মোচড় দিতে লাগল। যেন খুব চেনা খুব কাছের কেউ হারিয়ে গেছে।
কলেজ থেকে ফেরার পথে নুসরাত হঠাৎ একদিন দেখল শামিম একটা দোকানের ভেতর বসে চা খাচ্ছে। কিছুটা এগিয়ে গিয়ে একটা বট গাছের নিচে দাঁড়াল নুসরাত। আজ মনের কথা ওকেও বলতে হবে। এভাবে পারা যাচ্ছে না। শামিমকে না দেখে ওরও একটুও ভাল লাগে না। কেমন যেন কান্না পায়। বুকটা কেমন মোচড় দেয়।
দোকান থেকে বেরিয়ে এসেই নুসরাতকে গাছের নিচে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে প্রথমটায় ভ্যবাচ্যাকা খেয়ে গেল শামিম। ভেবেছিল পাশ কাটিয়ে কিছু না বলেই চলে যাব। আনমনা ভাবে নুসরাতকে পারিয়েই যাচ্ছিল শামিম। পিছন থেকে ডাক “ওই দাঁড়াও না প্লিজ। দরকার আছে। ” নুসরাতের গলার সুরে পাগুলো যেন থেমে গেল শামিমের। যেন কোনও অচেনা পাখি মিস্টি সুরে গান গাইল কানের কাছে। মনে ভাবল শামিম, যে দেখতে এমন পরীর তার গলা খারাপ হয়ই বা কেমন করে।
শামিমের কাছে এগিয়ে এল নুসরাত। টানা টানা দুষ্টু চোখ দুটো মেলে ধরল শামিমের মুখে। আবার ঘাবড়ে গেল শামিম। অপমান করবে না তো মেয়েটা? নিজেই নিজেকে প্রশ্ন কিরল শামিম। “এখনো ভালবাসো আমাকে? ” জিজ্ঞেস করল নুসরাত। হ্যাঁ না কি বলব খুঁজে না পেয়ে মাথাটা তলদিকে করে দাঁড়িয়ে রইল শামিম। “উত্তর দিলে না যে? ” আবার জিজ্ঞেস করল নুসরাত।
“হ্যাঁ বাসি” ভয়ে ভয়েই উত্তর দিল শামিম। “তাহলে আর আসো না যে পিছুপিছু ” হাসতে হাসতে জিজ্ঞেস করল নুসরাত। এবার লজ্জায় রাগে অভিমানে গালদুটোও লাল হয়ে গেল শামিমের। আর কথা না বাড়িয়ে এগিয়ে যেতে চাইল ও। ঠিক এমন সময় শামিমের হাত চেপে ধরল নুসরাত। “ভালবাসি। ভালবাসি। ভালবাসি। কাল বিকেল চারটা ত্রিশ গোলাপবাগ পার্কের গেটে থাকব। ” কথা বলেই সাইকেল নিয়ে প্রজাপতির মতো উড়ে গেল নুসরাত। আর কিছুই না বুঝতে পেরে ভ্যাবলাকান্তের মতো দাঁড়িয়ে রইল শামিম।
Bengali movie 2020 নুসরাত নামের মেয়েটার একটা নগ্নরাত
গোলাপবাগ পার্কে বসে আনমনা নুসরাত শামিমের বুকে রেখে অকারণ কেঁদে ফেলেছিল। নুসরাতকে জড়িয়ে ধরেছিল শামিম। নুসরাতের নরম বুকের গরম ছোঁঁয়া এক অচেনা শিহরণ জাগাচ্ছিল শামিমের বুকে। দোলা লাগছিল নুসরাতের মনেও। অনেকক্ষণ গল্প করেছিল দুজনে। কেউ কাউকে ছাড়তে চাইছিল না কিছুতেই। ওদেরকে দেখে মনেই হচ্ছিল না ওরা প্রথমবার দেখা করতে এসেছে। যেন কত জন্মের চেনা যেন কত অনন্তকালের এই বসে থাকা।
এরপর শুরু হয়েছিল রাত জেগে দুজনের গল্প। ফেসবুক থেকে হোয়াটসঅ্যাপ গল্প ছড়িয়ে যেত আবেগে উষ্ণতায়। এর পরেই প্রকৃতির নিয়ম মেনে প্রেমের হাত ধরে নেমে এল গভীর রাতের গোপন উষ্ণতা। শরীরের উষ্ণতা প্রথমে ছড়িয়ে পড়ল মেসেজে তারপর ফোনে তারপর ভিডিওকলে। ব্যকুল হয়ে উঠল দুটো শরীর গভীর উষ্ণতার জন্য। “আমি আর পারছি না শামিম, আমার বুক থেকে উরু সব চাইছে তোমার উগ্র আদর। আরও গভীর ভালবাসা।”
কিন্তু চাইলেই তো শরীর দেওয়া নেওয়ার সুযোগ হয় না। চারদিকে হাজার হাজার পরিচিত চোকের নিষিদ্ধ পাহারা ভেদ করে মিলিত হওয়া মুখের কথা নয়। তবুও যে শরীর কাঁদতেই থাকে শরীরের জন্য। শামিমের ঠোঁট ডুবতে চায় ঠোঁটে বুকে নাভিতে যনির গভীরে। নুসরাত চায় আরও আরও বেশি নগ্ননির্জন এক রাত। নতুবা এ শরীরের জ্বালা মিটবে না কিছুতেই।
Bengali movie দেখতে গিয়ে চার হাতের জাদু
অনেকদিন থেকেই নুসরাতের ইচ্ছেছিল শ্যাওলা cinema টা দেখতে যাওয়ার আজকে অনেক কষ্টে সময় সুযোগ হয়েছে। বান্ধবীদের মুখে নুসরাত শুনেছে সিনেমাটা বেশ হট।
সিনেমা শুরুর কিছুক্ষণ পরেই বেলকনির বক্সে ঝড় উঠল। চারদিকে আলো নিভে শুধু পর্দার নীল আলো ভেসে আসছে খুব ক্ষীণ ভাবে। শামিমের মুখ ঢুবে আছে নুসরাতের উদ্যাম বুকে। পাগলের মতো আদুরে কামড় দিচ্ছে শামিম। সারা শরীর থরথর করে কাঁপছে নুসরাতের। যেন আর সহ্য হয় না। যেন সব ছিঁড়ে যাচ্ছে। নুসরতের শক্ত মুঠির ভেতর শামিমের অহংকার ছটফট করছে। শামিমের আঙুলও খুঁজে পেয়েছে পিছল গুহাপথ। ঝড় উঠছে দুটো শরীরে। ভিজে যাচ্ছে গোপনীয়তা আছে যত। সিনেমাতেও শুরু হয়েছে ঝড়। এই ঝড়ের আধাঁরে শরীর শান্ত রাখা যায়?
সিনেমা শেষ হওয়ার পরেই দুজনে শহর সরিয়ে রেখে হাঁটতে শুরু করল ছোট্ট একটা জঙ্গলের দিকে। ওরা যানে এখন আর কেউ আসবে না। দুটো মোবাইল বন্ধ করে দিয়েছে দুজনে। আজ যা হয় হোক। আজ যেন শরীর শরীর না পেলে মারা যাবে দুজনেই। আর কিছুতেই নয়। শরীরকে শরীর দিয়ে শান্ত করতে হবে আজ।
জঙ্গলের ভেতর ঢুকেই মনের মতো একটা জায়গা পেয়ে গেল দুজনে। এদিকে কারুর আসার সম্ভাবনা নেই। ওই বাঁকা চাঁদ ছাড়া কেউ দেখবে না এই মিলন। নুসরাতকে বুকে জড়িয়ে ধরল শামিম। “তোমার বাড়িতে…” কথাটা শেষ করতে দিল না নুসরাত। দু ঠোঁটের সব শক্তি দিয়ে চেপে ধরল শামিমের ঠোঁট। আজ আর ভয় কে মনে জায়গা দেবে না নুসরাত। এই মুহুর্তটুকু ভয়হীন নির্লজ্জ হয়ে থাক।
এক এক করে ঝরে পড়ল শরীরের আবরণ ছিল যত। এখন আর কারু দেহে কোনও বস্ত্রের ছায়া পর্যন্ত নেই। জ্যোৎস্না আর শাল গাছের আলোকালো খেলা এখন শরীর জুড়ে।
Bengali movie নিয়ে হট গল্পNotun Bangla choti- পর্ণার পাতায় পাতায়
কখনো নুসরাতের বুক দুটো তড়পাচ্ছে শামিমের হাতের আদরে কখনো বা নুসরাতের নিটোল নরম নিতম্ব নিয়ে চলছে আদুরে খেলা। নুসরাত চটকে যাচ্ছে শামিমের আদুরে সোনাটাকে। প্রায় আধঘন্টা চলল এই আদুরে খেলা। এরপর শুরু হল গভীরের ভেতরে ঠোঁট ঢুবিয়ে আরও গভীরে যাওয়ার অনন্ত চেষ্টা।
আর সইতে পারছে না নুসরাত। গরম নিশ্বাস ঝরছে এখন। মিলনের আকুতি নিয়ে তড়পাচ্ছে ও, “আর কতো। আর না এবার নাও আমাকে। আর পুড়িও নাগো এবার শান্ত করো আমার। প্লিজ আর না আর পারছি না। এবার আমাকে কুমারিত্ব থেকে মুক্ত করে দাও।”
এই লিংকে গিয়ে পড়ুন শরীরে এবং মনে ঝড় তুলে দেওয়া হট গল্প, ছুটি
এবার জোর করে নগ্ন নায়িকার মতো শামিমের উপর চেপে বসল নুসরাত। নিজেই নিজেকে মুক্ত করল নির্মম কুমারিত্ব থেকে। কয়েক ফোটা উষ্ণ রক্ত গড়িয়ে নামল শামিমের ঘনান্ধকার অরণ্যে। মৃদু চিৎকার করে নুসরাত জড়িয়ে ধরল শামিমকে। শুরু হল আদিম খেলা। কখনো শামিম নিচে কখনো বা উপরে। শরীর শান্ত হলে কয়েক মিনিটের বিশ্রাম নিয়ে আরও শুরু হল অদিম ঝড়।
“এত ব্যথার ভেতরেও যে এত সুখ এত শান্তি এত ভাললাগা এর আগে জানতাম না। খুব ব্যথা করছে আমার কিন্তু থামতে চাইছে না শরীরটা কিছুতেই। মনে হচ্ছে এভাবেই পড়ে থাকি দুজনে আদি অনন্তকাল। ” শামিমের কানের কাছে বিড়বিড় করল নুসরাত। শামিমের কথা বলারো শক্তি নেই এখন। সব শক্তি উজাড় করে নুসরাতকে ভরিয়ে যাচ্ছে ও।
পড়ুন গা গরম করা গল্প, পর্ণার পাতায় পাতায়
রাত বাড়ছে হয়তো দুটো বাড়িতেই খোঁজাখুঁজি শুরু হয়েছে এতক্ষণে। কিন্তু আজ ওদের ওসব নিয়ে ভাবনা নেই। পৃথিবীকে পিছনে ফেলে ওরা গড়িয়ে যাচ্ছে গিভীরে আরও গভীরে। চাঁদের আলো গড়িয়ে পড়ছে নুসরাতের বুকে। শামিমের পিঠে। ওদের কোনও ক্লান্তি নেই। ওরা আরও আরও বেশি ঝড় তুলছে শরীরে।
চটি গল্প সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানুন